“অনন্ত সূত্র- অন্তহীন সুতো,
অবিচ্ছিন্ন সুতো, নতুন সূচনা জাগিয়েছে।
র‍্যাপ ও ওয়েফট-এর মধ্যে বোনা অসংখ্য প্যাটার্নের সঙ্গে
রামধনুর রঙ এবং অসংখ্য টেক্সচার, আমাদের দৈনন্দিন জগতের সীমানার ফ্রেম তৈরি করে।
মাইলের পর মাইল ফেব্রিক, গজের পর গজ ভাসমান অবিন্যস্ত কাপড়,
এটা মহিলাদের সুন্দরভাবে আবৃত করে যখন তারা কাজের জন্য প্রস্তুত হন, তরুণদেরকে ও পরিবারকে লালন-পালন করেন,
জমিতে কাজ করেন,
গ্রামে ও শহরের কর্মস্থলে ও স্কুলে, জন্মদিনে, বিবাহে, উৎসবে, প্রার্থনায়,
এবং অনুরোধে।
এই বিলোয়িং ইয়ার্ডেজটি একের সঙ্গে অপরের,
প্রতি দিনের সঙ্গে পরের দিনের সংযোগ স্থাপন করে।
অন্তহীন সুতো, নমনীয়ভাবে নানাবিধ গল্প বুনতে থাকে।
যে মানুষগুলো এই ফ্যাব্রিককে সাজায়, তারা অসীমভাবে পৃথিবীকে পরিচালনা করে। - ডঃ রত্না রমন

শাড়ি হল একটি অতুলনীয় এবং কালাতীত ফ্যাশনের অংশ যা ভারত কর্তৃক বিশ্বকে উপহার দেওয়া হয়েছে। এই প্রজাতন্ত্র দিবসে, কার্তব্য পথে একটি আক্ষরিক টেক্সটাইল সংস্থাপনের সাথে শাড়ি উদযাপন করুন। এই সংস্থাপনে সমগ্র ভারত থেকে প্রায় 1900 টি শাড়ি এবং সাজ রয়েছে। প্রদর্শনীর শাড়ি ও সাজে বিভিন্ন ধরনের বুনন, এমব্রয়ডারি, প্রিন্ট, টাই-এন্ড-ডাই পদ্ধতি প্রদর্শন করা হবে। সংস্থাপনের কেন্দ্রীয় বেষ্টনী ভারতের বিভিন্ন অংশের সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি প্রদর্শিত করেছে।

আসুন এবং শাড়ির সৌন্দর্য ও আমাদের তাঁতি ও কারিগরদের শিল্পদক্ষতাকে উদযাপন করুন।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, মাইগভ-এর সহযোগিতায়, আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে থাকা ছয় গজের সুন্দর ফেব্রিক পরিধান করে আমাদের দেশের নারীদের তাদের লাবণ্য, রীতি, ব্যক্তিত্ব প্রদর্শন করতে দেশের প্রতিটি কোণ থেকে নারীদের আমন্ত্রণ জানিয়ে "ভারত কি নারী ইন শাড়ি" নামক একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।

অংশগ্রহণকারীদের তাদের সম্পূর্ণ নাম, যোগাযোগের বিবরণ, এবং রাজ্য ও জেলার নাম সহ তাদের বেছে নেওয়া শাড়ির সংক্ষিপ্ত বিবরণ, এর তাৎপর্য এবং তাদের স্টাইল করার পিছনের অনুপ্রেরণা সহযোগে উচ্চ-রেজোলিউশনের ছবি জমা দিতে উৎসাহিত করা হয়.

অংশগ্রহণের মানদণ্ড:
প্রতিযোগিতাটি সারা ভারত জুড়ে সকল বয়স, পটভূমি এবং অঞ্চলের মহিলাদের জন্য উন্মুক্ত। এটি শাড়ির বৈচিত্র্য, অন্তর্ভুক্তি, এবং ঐক্যবদ্ধ সৌন্দর্যের একটি উদযাপন।

পুরস্কার:
সেরা সেলফিগুলি মাইগভ প্ল্যাটফর্ম এবং AKAM সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে প্রদর্শিত হবে।