হোম | মাইগভ

অ্যাক্সেসিবিলিটি
অ্যাক্সেসিবিলিটি টুলস
রঙ সামঞ্জস্য
অক্ষরের আকার
নেভিগেশন সামঞ্জস্য

এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত

এই গ্রুপে হওয়া কার্যক্রম
তৈরি করা হয়েছে : 16/01/2020
উপরের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার জন্য ক্লিক করুন

ভারত এক অনন্য জাতি, যার সুতো বুনেছে বৈচিত্র্যময় ভাষাতত্ত্ব, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সুতো, সাংস্কৃতিক বিবর্তনের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস দ্বারা একটি সম্মিলিত জাতীয় পরিচয়ে একত্রিত হয়েছিল, অহিংসা ও ন্যায়ের নীতিকে ঘিরে গড়ে ওঠা এক উদ্দীপনাময় স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে যুক্ত। এক অভিন্ন ইতিহাসের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মনোভাব বৈচিত্র্যের মধ্যে এক বিশেষ ঐক্যকে সক্ষম করেছে, যা জাতীয়তার এক দীর্ঘ শিখা হিসাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে, যা ভবিষ্যতে দেখাশোনা করা খুব প্রয়োজন।

সময় ও প্রযুক্তি সংযোগ ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে দূরত্ব কমিয়ে দিয়েছে। এই যুগে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আদান-প্রদানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বন্ধন আরও দৃঢ় হবে এবং দেশ গঠনের ক্ষেত্রে এক অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা সম্ভব হবে। পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং বিশ্বাস ভারতের শক্তির ভিত্তি এবং সমস্ত নাগরিকের উচিত ভারতের সব প্রান্তে সাংস্কৃতিকভাবে একাত্মতা অনুভব করা। যেমন, উত্তর-পূর্বের ছাত্র-ছাত্রীরা দিল্লিতে এসে নিজেকে 'একটি নতুন দেশে এক অপরিচিত ব্যক্তি' বলে মনে করবে না।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী 31 শে অক্টোবর 'রাষ্ট্রীয় একতা দিবস' উদযাপনের সময় বিভিন্ন অঞ্চলের অধিবাসীদের মধ্যে একটি স্থায়ী ও সুগঠিত সাংস্কৃতিক যোগসূত্রের ধারণাটি উত্থাপন করেছিলেন, 2015, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এমন এক আনন্দ, যা পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদযাপন করা উচিত। বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মানুষের মধ্যে পারস্পরিকতা যাতে সারা দেশেই বোঝাপড়ার এক অভিন্ন মনোভাব গড়ে ওঠে। দেশের প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে এক বছরের জন্য অন্য একটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। যেমন, 2017 সালের জন্য পাঞ্জাবের সঙ্গে জোট বেঁধেছে অন্ধ্রপ্রদেশ।